টিকা উৎপা&#x

টিকা উৎপাদনে বাংলাদেশকে অগ্রাধিকার দেবে যুক্তরাষ্ট্র | 1057859 | কালের কণ্ঠ


ব্যক্তিগত সুরক্ষাসামগ্রীর (পিপিই) পাশাপাশি কভিড-১৯ টিকা এবং ‘থেরাপিউটিকস’ উৎপাদন সম্প্রসারণের পরিকল্পনায় বাংলাদেশকে অগ্রাধিকার দেবে যুক্তরাষ্ট্র। গত মঙ্গলবার রাতে ওয়াশিংটন ডিসিতে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের সঙ্গে বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্র দপ্তরের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, জ্বালানি এবং পরিবেশ বিষয়ক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মার্শা বার্নিকাট এ কথা জানান।
উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান কোভ্যাক্সের মাধ্যমে বাংলাদেশকে কভিড-১৯ টিকার ৫৫ লাখেরও বেশি ডোজ সরবরাহ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে ধন্যবাদ জানান। মহামারির প্রথম দিন থেকেই কভিড-১৯ মোকাবেলায় দুই দেশের ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার কথা স্মরণ করে তিনি কভিড-১৯ মোকাবেলায় টিকা এবং অন্যান্য মহামারি ব্যবস্থাপনা সরঞ্জামাদির বৈশ্বিক উৎপাদন বৃদ্ধির ওপর জোর দেন। এ ক্ষেত্রে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের টিকা উৎপাদনকারী সংস্থাগুলোকে বাংলাদেশের দক্ষ ওষুধ উৎপাদনকারী কম্পানিগুলোর সঙ্গে অংশীদারি প্রতিষ্ঠা করতে উৎসাহ প্রদানের জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সহায়তা কামনা করেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ এ ধরনের অংশীদারির জন্য ফার্মাসিউটিক্যাল কম্পানিগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ করতে প্রস্তুত।
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাস জানায়, বৈঠকে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র কভিড-১৯ মহামারি মোকাবেলায় আরো নিবিড়ভাবে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। জনস্বাস্থ্যের পাশাপাশি বিশ্ব অর্থনীতিতে কভিড-১৯ মহামারির বিরূপ প্রভাবগুলো নিয়ে বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক অংশীদারি বৈঠকের ধারাবাহিকতায় ওয়াশিংটন ডিসিতে ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে উভয় পক্ষই স্বীকার করে, ২০২০ সালের অর্থনৈতিক অংশীদারি বৈঠক দুই দেশের মধ্যে চলমান সহযোগিতাকে গতি দিয়েছে এবং তারা এ বছরের শেষের দিকে পরবর্তী অর্থনৈতিক অংশীদারি বৈঠক আয়োজনে সম্মত হয়েছে।
ওয়াশিংটন ডিসিতে গত মঙ্গলবার রাতে বৈঠকে অংশগ্রহণকারীরা দুই দেশের মধ্যে চলমান অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং ২০২০ সালের অংশীদারি বৈঠকে চিহ্নিত সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলোতে যেসব অগ্রগতি হয়েছে তাতে সন্তোষ প্রকাশ করেন। বৈঠকে অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব আবদুর রউফ তালুকদার, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম শহিদুল ইসলাম, বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন এবং যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে শ্রমিকের অধিকার ও সুরক্ষা, জ্বালানি, জলবায়ু পরিবর্তন ও কৃষিক্ষেত্রে সহযোগিতা, বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ, প্রযুক্তি স্থানান্তর এবং ঢাকা থেকে নিউ ইয়র্কে বিমানের সরাসরি ফ্লাইট পুনঃস্থাপনসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
 

Related Keywords

New York , United States , Bangladesh , Washington , Salmanf Rahman , Fatima Yasmin , Abdul Rauf , Us Foreign Office , United States Foreign Office Economic , United States Bangladesh Embassy , Energye Environment , Plan Bangladesh , Prime Minister , Investment Advisor Salmanf Rahman , Advisor Salmanf Baby , Bangladesh Ticker , For United States , Government Support , For Pharmaceutical , United States Economic , Secretary Abdul Rauf , Commerce Tapan , புதியது யார்க் , ஒன்றுபட்டது மாநிலங்களில் , பங்களாதேஷ் , வாஷிங்டன் , பாத்திமா யாஸ்மின் , அப்துல் ராஃப் , எங்களுக்கு வெளிநாட்டு அலுவலகம் , ப்ரைம் அமைச்சர் , க்கு ஒன்றுபட்டது மாநிலங்களில் , அரசு ஆதரவு , க்கு மருந்து , ஒன்றுபட்டது மாநிலங்களில் பொருளாதார ,

© 2025 Vimarsana