Live Breaking News & Updates on Kerala john

Stay informed with the latest breaking news from Kerala john on our comprehensive webpage. Get up-to-the-minute updates on local events, politics, business, entertainment, and more. Our dedicated team of journalists delivers timely and reliable news, ensuring you're always in the know. Discover firsthand accounts, expert analysis, and exclusive interviews, all in one convenient destination. Don't miss a beat — visit our webpage for real-time breaking news in Kerala john and stay connected to the pulse of your community

Pegasus Snooping Row In Supreme Court As CPM Attacks Government


More than 300 phone numbers in India appeared on list as potential targets of Israeli spyware Pegasus.
New Delhi:
Snooping is against the fundamental rights of citizens and runs foul of the privacy judgment, the CPM said, seeking immediate Supreme Court-monitored SIT probe into the Israeli-made Pegasus spyware after reports of its use in India emerged this week.
More than 300 phone numbers in India appeared on the list as potential targets of Israeli spyware Pegasus, which is sold only to governments.
Evidence of attempted hacking has been found on the phones of Congress leader Rahul Gandhi, poll strategist Prashant Kishor, two sitting union ministers, a former election commissioner, family members of Mehbooba Mufti, Delhi-based Kashmiri journalists, among others.

India , Paris , France-general- , France , Israel , Israeli , Ashwini-vaishnaw , Prashant-kishor , Shantanu-sen , Mehbooba-mufti , Rahul-gandhi , Harivansh-narayan-singh

Woman appealed to Kerala High Court to release his daughter from Kabul prison


Anandabazar
Woman appealed to Kerala High Court to release his daughter from Kabul prison
মেয়ে-নাতনি বন্দি কাবুলে, ফেরানোর আর্জি হাই কোর্টে
সংবাদ সংস্থা
কোচি ০৪ জুলাই ২০২১ ০৭:১৯
প্রতীকী ছবি।
আফগানিস্তানের জেল থেকে মেয়ে নিমিশাকে ফেরাতে কেরালা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হলেন মা। ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পরে নিমিশা এখন অবশ্য ফতিমা আইসা। ফতিমার সঙ্গেই জেলে দিন কাটছে তাঁর পাঁচ বছরের মেয়ের। মেয়ের সঙ্গে নাতনিকেও দেশে আনার ব্যবস্থা করার আবেদন জানিয়েছেন কেরলের মহিলা বিন্দু কে।
আইএস জঙ্গি স্বামীরা আফগান বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে মারা যাওয়ার পরে কেরলের চার ধর্মান্তরিত তরুণী আত্মসমর্পণ করেছিলেন। ফতিমা তাঁদের অন্যতম। বাকি তিন জন হলেন রফিলা, সোনিয়া সেবাস্টিয়ান ও মেরিন জ্যাকব। ২০১৯ থেকে তাঁরা কাবুলের জেলে বন্দি রয়েছেন। ২০১৬ সালে ফতিমা ও তাঁর স্বামী-সহ কেরলের ২১ জন নিখোঁজ হয়ে যান। দেশ জুড়ে অনেক হইচই হয়। জানা যায়, আফগানিস্তানে আইএস নিয়ন্ত্রিত এলাকায় গিয়েছেন তাঁরা। কয়েক জন আইএস জঙ্গি হয়ে বা জঙ্গি স্বামীর সঙ্গে সিরিয়ায় গিয়েছেন। সিরিয়া গিয়েছিলেন ফতিমাও।
বিন্দুর অভিযোগ, জ়াকির নায়েকের নেতৃত্বে মৌলবাদীরা পরিকল্পিত ও ধারাবাহিক ভাবে মেয়ের মগজ ধোলাই করেছিল। তার জেরেই নিমিশা হিন্দু ধর্ম ছেড়ে মুসলিম হন। বিয়ে করেন আইএস জঙ্গিকে। কেরল হাই কোর্টে বিন্দুর আর্জি, মেয়ে ও নাতনিকে দেশে এনে সমাজের মূল স্রোতে ফেরানো হোক। ফতিমাদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে এনআই-এর। রয়েছে রেড কর্নার নোটিসও। এই পরিস্থিতিতে বিন্দুর আবেদন, দেশে এনেই বিচার করা হোক ফতিমার। সঙ্গে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হোক নাতনিরও। এই দু’জন কোনও ভাবেই ভারতের সুরক্ষা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে বিপজ্জনক হবে না। বিন্দু চান, এই বিষয়ে আদালত বিদেশ মন্ত্রক ও কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে তৎপর হতে নির্দেশ দিক।
Advertisement
Advertisement
আবেদনে বিন্দু তাঁর একটি বিশেষ আশঙ্কার কথাও জানিয়েছেন। তা হল, আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে অফগানিস্তান থেকে আমেরিকান সেনা ফিরে যাওয়ার পরে ওই দেশ ফের মৌলবাদী ও সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলির কব্জায় চলে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে বিপন্ন হতে পারে ফতিমা ও তাঁর মেয়ের জীবন। এ ছাড়া ‘আফগানিস্তানে বন্দি ভারতীয়দের অধিকার ও স্বার্থ রক্ষার দায়িত্বও রয়েছে সরকারের’ এ কথাও উল্লেখ করা হয়েছে আবেদনে।
কিছু দিন তেমন নাড়াচড়া না-পড়লেও ২০২০-র ১৫ মার্চ ফতিমাদের বিষয়টি ফের চর্চায় তুলে আনে দিল্লির একটি ওয়েবসাইট। সেখানে দেখানো হয়, ফতিমা, রফিলা, সোনিয়া ও মেরিন চার বন্দিই দেশ ফিরতে চান। আফগানিস্থানের সঙ্গে ২০১৯ থেকে বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি রয়েছে ভারতের। ফলে মেয়ে-সহ ফতিমার প্রত্যর্পণে আইনি বাধা তুলনায় কম। তবে বিশ্বে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠার নামে ঘৃণা ছড়ানো, নিমিশা তথা ফতিমাদের মতো অনেক তরুণী ও তরুণদের ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর মতো সন্ত্রাসবাদী দলে যোগ দিতে প্ররোচনা জোগানোর মতো অভিযোগ রয়েছে যার বিরুদ্ধে, সেই জ়াকির নায়েক এখনও মালয়েশিয়ায় বসে তথাকথিত ‘ধর্মপ্রচার’ চালিয়ে যাচ্ছে। ২০১৬-তে ঢাকা ক্যাফে বিস্ফোরণের পর ভারত থেকে পালিয়েছিল জ়াকির। বহু চেষ্টা করেও দেশে এনে তার বিচার করতে পারছে না ভারত।
Advertisement

Kabul , Kabol , Afghanistan , Syria , India , Afghan , Kerala-john , Gandhi-sebastian , Kerala-high-court , Marine-jacob , They-kabul , His-kerala-john

There are over 40 cases in the country of the new Delta Plus strain in India dgtl

There are over 40 cases in the country of the new Delta Plus strain in India dgtl
anandabazar.com - get the latest breaking news, showbiz & celebrity photos, sport news & rumours, viral videos and top stories from anandabazar.com Daily Mail and Mail on Sunday newspapers.

Jammu , Jammu-and-kashmir , India , Karnataka , Madhya-pradesh-john , Kerala-john , John-delta , New-delta , Tuesday-maharashtra , Delta-species , New-species

ভারতে এবার করোনার ডেল্টা প্লাসে আক্রান্ত ৪০

ভারতে এবার করোনার ডেল্টা প্লাসে আক্রান্ত ৪০
bd-pratidin.com - get the latest breaking news, showbiz & celebrity photos, sport news & rumours, viral videos and top stories from bd-pratidin.com Daily Mail and Mail on Sunday newspapers.

Jammu , Jammu-and-kashmir , India , Japan , United-states , Karnataka , United-kingdom , Portugal , Russia , Poland , Switzerland , Madhya-pradesh-john

Essay: it seems that there is many political issues behind Central Vista Project


Anandabazar
গোবলয়-শাসিত ভারত?
সেন্ট্রাল ভিস্টা প্রকল্পের পিছনে আছে বড় রাজনৈতিক হিসেব
সুমিত মিত্র
১৫ জুন ২০২১ ০৫:২৬
দিল্লিতে রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে ইন্ডিয়া গেট পর্যন্ত তিন কিলোমিটার দীর্ঘ ‘সেন্ট্রাল ভিস্টা’ দিল্লিবাসীর গর্বের বস্তু। তাকে দেশের বিগত একশো বছরের স্মৃতি ও সংস্কৃতি থেকে দুমড়ে মুচড়ে আলাদা করে তার চেহারা বদলের যে প্রক্রিয়া শুরু করেছে নরেন্দ্র মোদীর সরকার, তা নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত সব ইতিহাস-সচেতন ভারতীয়। কিন্তু চিন্তিত হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হল ওই সেন্ট্রাল ভিস্টার সেই অঙ্গটি নিয়ে, যেখানে নির্মিত হচ্ছে ভারতের নতুন সংসদ ভবন। সেখানে নতুন লোকসভার সদস্যসংখ্যা ভবিষ্যতে বাড়তে চলেছে। তার ফলে তুলনামূলক ভাবে উত্তর ভারতের গোবলয়ের প্রতিনিধিত্বের আকার একদম খর্ব করে দেবে ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের ছোট কিন্তু প্রগতিশীল রাজ্যগুলিকে। গোবলয়ের বর্তমান মুখ্য পরিচালক মোদীর ভারতীয় জনতা পার্টি। অর্থাৎ, বিজেপি যে সেন্ট্রাল ভিস্টা প্রকল্প ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের যথেষ্ট আগে শেষ করাতে চাইছে, তার পিছনে তবে কাজ করছে হিন্দু জাতীয়তাবাদের একটি বড় পরিকল্পনা?
এই বিষয়ে আলোচনা অগ্রসর করতে মনে করতে হবে সংবিধানের ৮১ অনুচ্ছেদ, যার ২(ক) উপধারা অনুযায়ী, “(লোকসভায়) প্রতি রাজ্য প্রদত্ত হবে ততগুলিই আসন, যা তার জনসংখ্যার একটি অনুপাত অনুসারে নির্দিষ্ট হবে, এবং সেই অনুপাত যত দূর সম্ভব সব রাজ্যে সমান হবে।” অর্থাৎ, সংবিধান চাইছে সমানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব। তার জন্য তো জনসংখ্যা হ্রাসবৃদ্ধির সঙ্গে তাল মিলিয়ে লোকসভায় রাজ্যগুলির আসনসংখ্যা পুনরায় ধার্য করা প্রয়োজন! বস্তুত, ঠিক পরবর্তী ৮২ অনুচ্ছেদ বলছে, প্রতি দশকে জনশুমারি অনুযায়ী ধার্য হবে লোকসভায় রাজ্যপ্রতি আসনসংখ্যা।
কিন্তু তা মুখে বলা যত সহজ, কাজে পরিণত করা ততই শক্ত। এক বড় সমস্যা, হিন্দিভাষী দুই বৃহৎ রাজ্য উত্তরপ্রদেশ ও বিহারে অবিরল জন-বিস্ফোরণ— লোকসভার আসনে তা প্রতিফলিত হলে অন্যান্য রাজ্যবাসীর কাছে তা কাম্য হতে পারে না। গণতন্ত্রকে তা ঠেলে দেবে সংখ্যাগুরুবাদের দিকে, যার বিপদ সম্পর্কে চল্লিশের দশকের সংবিধান প্রণেতারা কিন্তু সবিশেষ অবহিত ছিলেন না। লোকসভায় রাজ্যওয়ারি আসনবণ্টনের লক্ষ্যে ১৯৭১ সালের জনশুমারি তথ্য ব্যবহৃত হওয়ার কথা ছিল ১৯৭৬ সালে পূর্বনির্দিষ্ট সাধারণ নির্বাচনের জন্য। কিন্তু ১৯৭৫ সালে ইন্দিরা গাঁধী জারি করেন জরুরি অবস্থা, এবং সেই সুযোগে চালু করেন সরকারি জন্ম-নিয়ন্ত্রণ প্রকল্প। সঞ্জয় গাঁধীর পরিচালনায় এই প্রকল্প শুরু হয় যুদ্ধকালীন তৎপরতা সহকারে। যে সব রাজ্য জন্ম-নিয়ন্ত্রণের বিরোধী, তাদের প্রতিনিধিত্ব বাড়তে দেওয়া নিয়ে ইন্দিরা সরকারের আপত্তি ছিল। তাই এল ১৯৭৬ সালের ৪২তম সংবিধান সংশোধন— তাতে বলা হয়, আসন পুনর্বণ্টন এখন নয়, ২০০১ সালের জনগণনা অনুসারে তা করা হবে।
সেটাও শেষ অবধি সম্ভব হল না। ২০০২ সালে এল ৮৪তম সংবিধান সংশোধন। স্থির হল, আসন-বণ্টন নির্ধারিত হবে একদম ২০২৬ সালের নির্বাচনের পরবর্তী দশকান্তিক জনশুমারির (২০৩১ সালের) তথ্য অনুযায়ী। কিন্তু এরই মধ্যে দক্ষিণের তামিলনাড়ু বা কেরল, এমনকি উত্তরের পঞ্জাবের সঙ্গেও কোনও সঙ্গতি না রেখে গোবলয়ের জনসংখ্যা বেড়েই চলেছে। সম্প্রতি কার্নেগি এনডাওমেন্টের সমাজবিজ্ঞানী মিলন বৈষ্ণব ও তাঁর এক সহকর্মী এক গবেষণা-প্রবন্ধে দেখিয়েছেন, যদি ২০২৬ সালেই জনসংখ্যার সমানুপাতিক হারে আসনবণ্টন হয়, তা হলে কী দাঁড়ায় পরিস্থিতি। সে ক্ষেত্রে কেরলের এখনকার ২০টি আসন ২০২৬ সালে হয়ে যাবে ১২। তামিলনাড়ুর আজকের ৩৯ নেমে আসবে ৩১-এ। পশ্চিমবঙ্গের আসনও কমে আসবে ৪২ থেকে ৩৮-এ। এ দিকে উত্তরপ্রদেশের ৮০ হবে ৯১ এবং বিহারের ৪০ পৌঁছবে ৫০-এ।
রাজ্যে রাজ্যে প্রতিনিধিত্বের গরমিল যে কতটা প্রকট, তা বোঝা যায় উত্তরপ্রদেশ ও তামিলনাড়ু, এই দুই রাজ্যের ২০১৯ সালের লোকসভা সদস্য-পিছু জনসংখ্যা থেকে। তা যথাক্রমে ৩০ লক্ষ ও ১৭ লক্ষ। এর মধ্যে সমতা আনয়নের উপায় হতে পারে উত্তরপ্রদেশের সদস্যসংখ্যা বৃদ্ধি ও তামিলনাড়ুর সঙ্কোচন। বৈষ্ণবের মতে, কোনও রাজ্যই রাজি হবে না লোকসভায় তার সদস্যসংখ্যা কমিয়ে আনতে। তাই তাঁর বিকল্প নির্দেশ, কোনও রাজ্যেরই আসনসংখ্যা না কমিয়ে শুধু জনসংখ্যার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাড়িয়ে দেওয়া হোক আসন। সেই হিসেবে ২০২৬ সালের সম্ভাব্য জনসংখ্যা অনুযায়ী উত্তরপ্রদেশ থেকে নির্বাচিত হবে ১৪৩ জন লোকসভা সদস্য ও বিহার থেকে ৭৯। এবং সেই বিচিত্র লোকসভার মোট সদস্যসংখ্যা হবে— ৮৪৮!
মুশকিল হল, এর ফলে হয়তো ভারতীয় লোকসভা পাটিগণিত-সম্মত হবে, কিন্তু গণতন্ত্রের একটি মূল শর্ত সেখানে লঙ্ঘিত হবে। সেই শর্ত হল, সংখ্যাগুরুর উন্নতির জন্য সংখ্যালঘু যেন না হারায় তার সম্মান। উত্তরপ্রদেশের ১৪৩ জন লোকসভা সদস্যকে পাশে নিয়ে কেমন করে কেরলের ২০ জন সদস্য রক্ষা করবেন তাঁদের রাজ্যের সম্মান? উত্তরপ্রদেশ, বিহার বা মধ্যপ্রদেশে এখনও এক বিপুল সংখ্যক মানুষ বাস করেন যাঁরা শিক্ষায়-দীক্ষায় বাকি ভারতের থেকে অনেক পিছিয়ে, এবং যাঁরা নরেন্দ্র মোদীর হিন্দু জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন। সেই রাজনীতি প্রধানত সঙ্কীর্ণ জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, ইসলামবিরোধী, এবং, মুখে না বললেও, নারীবিদ্বেষী। কয়েক দশক আগেও বিহার, উত্তরপ্রদেশ ও অন্য হিন্দিভাষী রাজ্যগুলি ছিল ভারতে মধ্য ও নিম্নবর্গের জাতিভিত্তিক রাজনীতির ঝটিকাকেন্দ্র। আজ তারাই ভারতীয় জনতা পার্টির গণসমর্থনের উৎস। ২০১৯ সালের নির্বাচনে বিজেপি ও তার সহযোগীদের ৩৫২টি আসনের ১৯৬টিই (৫৫.৬৮ শতাংশ) এসেছে হিন্দিভাষী রাজ্য থেকে। বিজেপিকে মুক্তহস্তে ভোট দিয়েছে এমন সব হিন্দিভাষী রাজ্য, যাদের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার খুবই উঁচু।
সুতরাং, খুবই সম্ভব যে এই বার সেন্ট্রাল ভিস্টা তছনছ করে সাত-তাড়াতাড়ি অতিকায় নতুন সংসদ ভবন নির্মাণের অন্তরালে যে ফন্দিটি ঘুরছে তা হল, যে কোনও উপায়ে এখনই লোকসভায় রাজ্যওয়ারি আসনসংখ্যা পুনর্নির্ধারিত করা আগামী ২০২৪-এর নির্বাচনের জন্য। এবং তা করা হবে ২০৩১ সালের বদলে ২০২১-এর জনগণনার ভিত্তিতে। তা হলে উত্তরপ্রদেশের আসনসংখ্যা হয়তো ১৪৩ হবে না, তবে ১৩০ হবেই। আগামী নির্বাচন নিয়ে মোদীবাহিনীর দুশ্চিন্তার কারণ আছে। কোভিড-১৯ ভাইরাসের নানা অবতারের আবির্ভাব, তার আর্থিক, সামাজিক এবং জনস্বাস্থ্য-ঘটিত প্রতিক্রিয়া বিপন্ন করেছে মোদীর সযত্নলালিত সুশাসক পরিচয়টিকে। “মোদী হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়” স্লোগানের এখন করুণ অবস্থা। এই সত্য বারংবার জানান দিচ্ছে বিভিন্ন নির্বাচনের ফলাফলে। উত্তরপ্রদেশের সাম্প্রতিক পঞ্চায়েত নির্বাচনেও বিজেপি পিছিয়ে পড়েছে মূল স্থানীয় প্রতিদ্বন্দ্বী সমাজবাদী পার্টির তুলনায়। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে প্রচুর ঢক্কানিনাদ সত্ত্বেও বিজেপির তুমুল পরাজয় কালিমালিপ্ত করেছে মোদীর ‘বিজয়ী বীর’ ভাবমূর্তিকে।
লোকসভায় সদস্যসংখ্যা ২০৩১ জনশুমারির বদলে ২০২১-এর সঙ্গে জড়িত করতে হলে প্রয়োজন আর এক সংবিধান সংশোধন। তা সম্ভব একমাত্র সংবিধানের ৩৬৮ অনুচ্ছেদ-বলে। উদ্দেশ্য হল— সংসদে রাজ্যের প্রতিনিধিত্বের পরিবর্তন, যার জন্য ৩৬৮ অনুচ্ছেদের ২(ঘ) উপধারা-মতে প্রয়োজনীয় এক বিশেষ প্রকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা— শুধু সংসদে নয়, অন্তত অর্ধেক রাজ্য বিধানসভায়। রাজ্যসভা ও লোকসভায় সমর্থন চাই অন্যূন অর্ধেক নথিভুক্ত সদস্যের; সমর্থক সদস্যদের সংখ্যা হতে হবে মোট হাজির সদস্যের দুই-তৃতীয়াংশ। এর পর সাধারণ গরিষ্ঠতা অর্জন করতে হবে অন্তত অর্ধেক বিধানসভা থেকে। কাজটি খুবই শক্ত, কিন্তু অসম্ভব নয়। লোকসভা তো বর্তমান হিসেবে বিজেপির কাছে ‘কেকওয়াক’। তবে রাজ্যসভা কঠিন জায়গা। সেখানে সরকার ও বিরোধী পক্ষ এখন ১১৬ আসন নিয়ে সমানে সমানে। তবে ‘বিরোধী’র মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু প্রচ্ছন্ন সমর্থক। যেমন, অন্ধ্রপ্রদেশে ওয়াইএসআর-এর দল, বা তেলঙ্গানায় টিআরএস। তা ছাড়া রাজ্য থেকে সংশোধন পাশ করানোর জন্যও এটাই প্রকৃষ্ট সময়। এখন ১৮টি রাজ্যে বিজেপি নিজে বা তার সহযোগীদের নিয়ে ক্ষমতায় আসীন।
আগামী বছর উত্তরপ্রদেশে ভরাডুবি হলে হয়তো পরিস্থিতি পাল্টে যেতে পারে আগাগোড়া। অন্যথায়, সংসদে অপ্রতিদ্বন্দ্বী হওয়ার জন্য উত্তর ভারতের গোবলয়কে কব্জা করতে পারলে আরও কয়েক দশক চলতে পারে নিরবচ্ছিন্ন হিন্দুত্ববাদী শাসন। নামে গণতান্ত্রিক, কাজে স্বৈরতান্ত্রিক।
Advertisement

Madhya-pradesh , India , Uttar-pradesh , Bihar , Tamil-nadu , Lok-sabha , Indira-gandhi , Rajya-sabha , Kerala-john , Lok-sabha-states , John-lok-sabha , Haii-hai

ভারতে মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউয়ে ৭১৯ চিকিৎসকের মৃত্যু

ভারতে মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউয়ে ৭১৯ চিকিৎসকের মৃত্যু
bdnews24.com - get the latest breaking news, showbiz & celebrity photos, sport news & rumours, viral videos and top stories from bdnews24.com Daily Mail and Mail on Sunday newspapers.

India , New-delhi , Delhi , Bihar-john , Andhra-pradesh-john , Telangana-john , E-rajasthan-john , New-delhi-john , West-bengal , Rajasthan-john , Tamil-john

65 percent of daily COVID death in India is from 3 states dgtl

65 percent of daily COVID death in India is from 3 states dgtl
anandabazar.com - get the latest breaking news, showbiz & celebrity photos, sport news & rumours, viral videos and top stories from anandabazar.com Daily Mail and Mail on Sunday newspapers.

Madhya-pradesh , India , Uttar-pradesh , Delhi , Haryana , Uttar-pradesh-john , Kerala-john , Nadue-karnataka , Report-being , Saturday-daily , Tamil-nadu

ভারতে মোট মৃত্যুর প্রায় ৬৫% মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু এবং কর্নাটকে

ভারতে মোট মৃত্যুর প্রায় ৬৫% মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু এবং কর্নাটকে
banglanews24.com - get the latest breaking news, showbiz & celebrity photos, sport news & rumours, viral videos and top stories from banglanews24.com Daily Mail and Mail on Sunday newspapers.

Madhya-pradesh , India , Bangladesh , Uttar-pradesh , Delhi , Haryana , Anandabazar-patrika , Uttar-pradesh-john , Kerala-john , Nadue-karnataka , Tamil-nadu

বিশ্বের ৫৩ অঞ্চলে মিলেছে করোনার ভারতীয় ধরন | 1037015 | কালের কণ্ঠ

বিশ্বের ৫৩ অঞ্চলে মিলেছে করোনার ভারতীয় ধরন | 1037015 | কালের কণ্ঠ
kalerkantho.com - get the latest breaking news, showbiz & celebrity photos, sport news & rumours, viral videos and top stories from kalerkantho.com Daily Mail and Mail on Sunday newspapers.

India , Bihar , New-delhi , Delhi , Haryana , Tamil-nadu , Anandabazar-patrika , Kerala-john , Health-agency , India-central-health-ministry , World-health-agency , United-nations

ভারতে আবারও বাড়ল করোনায় দৈনিক মৃত্যু, ২৪ ঘণ্টায় প্রাণহানি ৪১৫৭ | 652920|

ভারতে আবারও বাড়ল করোনায় দৈনিক মৃত্যু, ২৪ ঘণ্টায় প্রাণহানি ৪১৫৭ | 652920|
bd-pratidin.com - get the latest breaking news, showbiz & celebrity photos, sport news & rumours, viral videos and top stories from bd-pratidin.com Daily Mail and Mail on Sunday newspapers.

India , Bihar-john , Haryana-john , Uttar-pradesh-john , Kerala-john , Rajasthan-john , India-central-health-ministry , Tuesday-india-daily , Tuesday-daily , New-delhi-john , West-bengal-john , இந்தியா